Start of শচন টনডলকরর শষ খল Quiz
1. শচীন টেন্ডুলকরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা কখন হয়?
- ১৬ নভেম্বর, ২০১৩
- ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৫
- ১২ জানুয়ারি, ২০১৪
- ১৪ অক্টোবর, ২০১২
2. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ম্যাচ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
- চেন্নাই
- কলকাতা
- বেঙ্গালুরু
- মুম্বাই
3. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ম্যাচে বিপক্ষ দল কাকে ছিল?
- অস্ট্রেলিয়া
- ইংল্যান্ড
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- দক্ষিণ আফ্রিকা
4. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ম্যাচের তারিখ কী?
- ১৪ নভেম্বর ২০১৩
- ২৫ নভেম্বর ২০১৩
- ১০ অক্টোবর ২০১৩
- ১ ডিসেম্বর ২০১৩
5. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ইনিংসে কয়টি রান করেন?
- 50 রান
- 100 রান
- 74 রান
- 90 রান
6. শচীন টেন্ডুলকরকে শেষ টেস্ট ইনিংসে কে আউট করে?
- ব্রায়ান লারা
- নারসিংহ ডেওনারাইন
- রिकी পন্টিং
- শেন ওয়ার্ন
7. শচীন টেন্ডুলকরকে শেষ টেস্ট ইনিংসে ক্যাচ তুলে নেয় কে?
- কুমার সাঙ্গাকারা
- ব্রায়ান লারা
- ড্যারেন স্যামি
- ম্যাথিউ হেডেন
8. শচীন টেন্ডুলকার কতটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন?
- 300 টেস্ট ম্যাচ
- 150 টেস্ট ম্যাচ
- 250 টেস্ট ম্যাচ
- 200 টেস্ট ম্যাচ
9. শচীন টেন্ডুলকরের টেস্ট ক্রিকেটে গড় কত ছিল?
- 53.78
- 60.45
- 50.12
- 47.23
10. শচীন টেন্ডুলকরের টেস্ট ক্রিকেটে মোট কত রান আছে?
- 20,000 রান
- 12,500 রান
- 15,921 রান
- 10,000 রান
11. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ম্যাচের ফলাফল কী ছিল?
- ভারত ৫০ রানে পরাজিত হয়েছে।
- ভারত ইনিংসে ১২৬ রান দ্বারা জিতেছে।
- ভারত ড্র হয়েছে।
- ভারত ৩ উইকেট দ্বারা জিতেছে।
12. শচীন টেন্ডুলকরের শেষ টেস্ট ম্যাচের পর কাকে আবেগময় বক্তব্য দিতে দেখা যায়?
- রাহুল দ্রাবিড়
- এমএস ধোনি
- শচীন টেন্ডুলকার নিজেই
- বিরাট কোহলি
13. শচীন টেন্ডুলকর তার বিদায়ী বক্তৃতায় কোচ রামাকান্ত আচরিকর সম্পর্কে কী বলেছিলেন?
- তিনি বলেছেন কোচের প্রভাব তাঁর উপর ছিল না।
- তিনি বলেননি কোচের কথা।
- তিনি বলেছেন যে কোচ সব সময় প্রশংসা করতেন।
- তিনি বলেছেন যে কোচ কখনও `ভাল খেলেছ` বলেননি।
14. শচীন টেন্ডুলকর তার বিদায়ী বক্তৃতায় সতীর্থদের জন্য কী বলেছিলেন?
- তিনি সতীর্থদের জন্য তাদের সেবা ও আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদ জানান।
- তিনি সতীর্থদের জন্য সঠিকভাবে খেলতে অনুরোধ করেন।
- তিনি সতীর্থদের জন্য তাদের কাছে সমর্থন চেয়েছিলেন।
- তিনি সতীর্থদের সমালোচনা করেন।
15. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় দর্শকের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- দর্শকরা আবেগী এবং `সচিন, সচিন` গান গাইতে থাকে।
- দর্শকরা উদাসীন এবং কিছুই বলেনি।
- দর্শকরা হেসে ওঠে এবং উল্লাস প্রকাশ করে।
- দর্শকরা মাঠ ছেড়ে চলে যায় বক্তৃতার সময়।
16. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় পরিবারের জন্য তিনি কী বলেছিলেন?
- তিনি তাদের জন্য কোনও উপহার পাঠানোর কথা বলেন।
- তিনি ভবিষ্যতে পরিবারের সাথে বেশি সময় কাটানোর প্রতিশ্রুতি দেন।
- তিনি পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশ্যে কোন কিছু বলেননি।
- তিনি তার পরিবারের সাথে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
17. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় ধন্যবাদজ্ঞাপন কাদের জন্য ছিল?
- ক্রিকেট বোর্ডের জন্য
- দর্শকদের জন্য
- সতীর্থদের জন্য
- সাংবাদিকদের জন্য
18. শচীন টেন্ডুলকর তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের স্মৃতি সম্পর্কে কী বলেছিলেন?
- তিনি বলেছিলেন যে তাঁর স্মৃতিগুলি কেবল কিছুক্ষণ স্থায়ী হবে।
- তিনি বলেছিলেন যে স্মৃতিগুলি সর্বদা তার সঙ্গে থাকবে।
- তিনি বলেছিলেন যে ক্রিকেট ক্যারিয়ার তার জন্য কিছুই নয়।
- তিনি বলেছিলেন যে সবকিছু ভুলে যেতে চান।
19. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতার পর দর্শকের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- দর্শক হাসছে এবং মজা নিচ্ছে।
- দর্শক আবেগপ্রবণ হয়ে `সচিন, সচিন` ধ্বনিতে এগিয়ে আসে।
- দর্শক গম্ভীরভাবে চুপ করে বসে ছিল।
- দর্শক নির্লিপ্তভাবে খেলা দেখছিল।
20. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় তার কন্যা সারার জন্য কী বলা হয়েছিল?
- তিনি উল্লেখ করেন যে তার কন্যা ১৮ বছর এবং তাকে আরো বাজারে নিয়ে যেতে চান।
- তিনি উল্লেখ করেছেন যে তার কন্যা ১৬ বছর এবং বিশেষ উপলক্ষে তার সঙ্গে আরো সময় কাটাতে চান।
- তিনি বলেছিলেন যে তার কন্যা ১২ বছর এবং তাকে ক্রিকেট খেলতে প্রণোদনা দেন।
- তিনি বলেছেন যে তার কন্যা ২০ বছর এবং তার কাছে আরো খেলাধুলার শিক্ষা নিতে চায়।
21. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় তার পুত্র আরজুন সম্পর্কে কী বলা হয়েছিল?
- তিনি বলেন যে আরজুন ভবিষ্যতে একজন বড় ব্যবসায়ী হবে।
- তিনি বলেন যে তার পুত্র আরজুন একটি প্রতিভাবান ক্রিকেটার।
- তিনি বলেন যে আরজুন সবসময় খেলাধুলায় ব্যর্থ হয়েছে।
- তিনি বলেন যে আরজুন কখনও ক্রিকেটে খেলবে না।
22. শচীন টেন্ডুলকরের ২০০তম টেস্ট জন্য বিশেষ টুপি কাকথা উপস্থাপন করেন?
- ভিভিএস লক্ষ্মণ
- রাহুল দ্রাবিড়
- সুনীল গাভাস্কার
- এম এস ধোনি
23. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় ভারতীয় ক্রিকেট দলের জন্য তার মেসাজ কী ছিল?
- তিনি ভারতীয় ক্রিকেট দলের মুখোমুখি প্রতিযোগিতার কথা বলেন।
- তিনি তাদের উদ্দেশ্যে ধন্যবাদ জানান এবং সম্মান প্রদর্শন করেন।
- তিনি বলেছিলেন যে ক্রিকেট সবকিছু নয়।
- তিনি বলেছেন যে ক্রিকেট জীবন থেকে গুরুত্বপূর্ণ।
24. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতায় ফিক্সিংয়ের অভিযোগ সম্পর্কে কী বলা হয়েছিল?
- দলের সততার ব্যবস্থা নিয়ে একটি সাধারণ মন্তব্য করেছিলেন।
- তিনি বলেছিলেন যে তিনি কখনও সেই দলের অংশ ছিলেন না।
- তিনি দাবি করেছিলেন যে ফিক্সিংয়ের অভিযোগগুলি ভিত্তিহীন।
- তিনি বলেছিলেন যে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ মিথ্যা।
25. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতা কতক্ষণ চলেছিল?
- প্রায় ২০ মিনিট
- প্রায় ৩০ মিনিট
- প্রায় ১০ মিনিট
- প্রায় ১৫ মিনিট
26. শচীন টেন্ডুলকরের `সচিন, সচিন` চিৎকারের স্মৃতি সম্পর্কে তিনি কী বলেছিলেন?
- তিনি বলেছিলেন যে এই চিৎকার তার হৃদয়ে বসবাস করে।
- তিনি বলেছিলেন যে তিনি এটি পছন্দ করেননি।
- তিনি বলেন, এটি শুধুমাত্র একটি খেলার অংশ ছিল।
- তিনি বলেছিলেন যে এটি তাঁর কাছে খুব বিরক্তিকর ছিল।
27. শচীন টেন্ডুলকরের বিদায়ী বক্তৃতা শেষে দর্শকের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- দর্শকরা মঞ্চের ওপর এসে চলে যায়।
- দর্শকরা আবেগময় হয়ে `সাচিন, সাচিন` বলে চিৎকার শুরু করে।
- দর্শকরা অল্প কিছু সময় হাততালি দেয়।
- দর্শকরা খেলা বন্ধ করে চলে যায়।
28. শচীন টেন্ডুলকরের বাবার জন্য তিনি বিদায়ী বক্তৃতায় কী বলেছিলেন?
- তুমি সবসময় আমাকে মাঠে নিয়ে যেতো, সেই জন্য কৃতজ্ঞ।
- আমি তোমাকে ভুলে যেতে পারব না, ধন্যবাদ তোমার জন্য।
- বাবা, তোমার মৃত্যুর পরে আমি তোমাকে অনেক কিছু বলার সুযোগ পাইনি।
- তুমি আমাকে সব সময় বলছিলে যে আমি বাইরেও ব্যাটিং করতে পারি।
29. শচীন টেন্ডুলকের এমন কি দৃশ্য ছিল যা দিনটির সবচেয়ে স্পর্শকাতর দৃশ্য ছিল?
- মাঠে কোন বাদ্যযন্ত্র বাজছে।
- শচীন হাসছেন এবং উল্লাস করছেন।
- শচীন মাঠে একা হাঁটছেন, মাটিতে হাত রেখেছেন।
- তাকে তার সঙ্গীদের সাথে দেখা যাচ্ছে।
30. শচীন টেন্ডুলকর শেষ টেস্ট ম্যাচের পর কীভাবে স্টাম্প হাতে মাঠ থেকে বের হয়েছিলেন?
- স্টাম্প হাতে মাঠ থেকে বের হয়েছিলেন
- ক্যাচ নিয়ে মাঠ থেকে বের হয়েছিলেন
- ব্যাট হাতে মাঠ থেকে বের হয়েছিলেন
- বল হাতে মাঠ থেকে বের হয়েছিলেন
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ, ‘শচন টনডলকরর শষ খল’ কুইজটি সম্পন্ন করার জন্য। আশা করছি, এ কুইজের মাধ্যমে আপনারা নতুন কিছু শিখতে পেরেছেন। কুইজের বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে, নিশ্চয়ই বিষয়টির উপর আপনারা নতুন দৃষ্টিকোন অর্জন করেছেন। শচন টনডলকরর শষ খল সম্পর্কে জানতে পারা একটি মজাদার অভিজ্ঞতা ছিল।
এ ক্ষণে আমরা জেনে নিতে পারি যে, নিজেদের জানা বিষয়গুলোর পরিধি বাড়ানো কতটা আনন্দের। প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে, আপনারা নিজেদের জ্ঞান পরীক্ষা করেছেন এবং শিখেছেন। বিভিন্ন তথ্য ও ধারণাগুলোর সাথে নতুনভাবে পরিচিত হওয়া সবসময়ই উদ্দীপনাময়। এই অভিজ্ঞতা আপনাদেরকে আরও গভীরভাবে বিষয়টির অনুসন্ধানে প্রণোদিত করবে আশা করি।
সুতরাং, এখন আমাদের সামনের বিভাগে যান। সেখানে ‘শচন টনডলকরর শষ খল’ বিষয়বস্তু সম্পর্কে আরও বিস্তৃত তথ্য রয়েছে। এই তথ্যগুলি আপনাদের জ্ঞান আরও বৃদ্ধি করবে এবং আপনাদের আগ্রহকে জিইয়ে রাখবে। জানতে থাকুন এবং শিখতে থাকুন!
শচন টনডলকরর শষ খল
শচন টনডলকরর শষ খল: পরিচিতি
শচন টনডলকরর শষ খল একটি জনপ্রিয় হরেকোন পদের অন্যতম। এটি মূলত ভিন্ন ধরনের কিছু উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি। এটি বহু ধরণের পদের মতো বিভিন্ন দেশে প্রচলিত। এই পদটির স্বাদ এবং গন্ধ রসনাতে ভিন্নতা নিয়ে আসে।
শচন টনডলকরর শষ খল: উপাদান এবং তাদের গুরুত্ব
এটি তৈরি করতে প্রধানত বিভিন্ন ধরনের শস্য, মশলা এবং তেল ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি উপাদান পদটির স্বাদ এবং বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করে। কিছু বিশেষ মশলা স্বাস্থ্যের উপকারিতাও নিয়ে আসে। শস্যের প্রকারভেদ সঠিকভাবে বেছে নেওয়া জরুরি।
শচন টনডলকরর শষ খল: প্রস্তুতির পদ্ধতি
শচন টনডলকরর শষ খল প্রস্তুতির পদ্ধতি সহজ। প্রথমে উপাদানগুলো ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হয়। তারপরে সঠিক পরিমাণ মশলা যুক্ত করা হয়। সবশেষে, নিশ্চিত করতে হয় যে এটি সঠিক তাপে রান্না হচ্ছে। রান্নার সময় উপাদানগুলোর স্বাদ বেরিয়ে আসে।
শচন টনডলকরর শষ খল: ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি
বিশেষ কিছু অঞ্চলে শচন টনডলকরর শষ খল রান্নার একটি ঐতিহ্য। এটি কোনও উৎসব বা বিশেষ অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পদটি সবার জন্য একত্রিত হওয়ার একটি মাধ্যম। বিভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে এটি আরও বৈচিত্র্য এনেছে।
শচন টনডলকরর শষ খল: পুষ্টিমান এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা
এই পদটির পুষ্টিমান অত্যন্ত কাজের। এটি প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি ভালো উৎস। এছাড়াও, কিছু উপাদান হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটা সাধারণত স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি অংশ হতে পারে।
What is শচন টনডলকরর শষ খল?
শচন টনডলকরর শষ খল, also known as ‘Shachin Tandalkar’s rice cultivation technique’, refers to a specific method of farming rice that emphasizes sustainable practices. This approach focuses on using organic fertilizers and crop rotation to improve soil health. The technique aims to increase yield while minimizing environmental impact. It is rooted in traditional farming practices but incorporates modern knowledge for better efficiency.
How does the শচন টনডলকরর শষ খল method work?
The method works by enhancing soil fertility naturally. Farmers apply organic matter like compost to the soil, which adds nutrients. They also practice crop rotation, planting different crops in succession to prevent nutrient depletion. Additionally, this technique employs water management strategies, ensuring crops receive adequate hydration without wastage. Pest control is maintained through natural predators, reducing the need for chemical pesticides.
Where is শচন টনডলকরর শষ খল practiced?
This farming technique is primarily practiced in regions where rice is a staple food. Countries like Bangladesh, India, and parts of Southeast Asia have adopted these methods. The local climates and soil types in these regions are suitable for rice cultivation. Farmers often share their experiences in community gatherings, fostering knowledge exchange and improvement of the technique.
When did the শচন টনডলকরর শষ খল technique emerge?
The shachin tandem method started gaining traction in the late 20th century. As awareness of sustainable practices grew, farmers began exploring alternatives to chemical fertilizers and pesticides. The technique has evolved over the years, influenced by both traditional practices and modern agricultural research. Today, it stands as a viable option for farmers seeking sustainable rice production.
Who can benefit from শচন টনডলকরর শষ খল?
Farmers of all sizes can benefit from this cultivation method. Smallholder farmers, in particular, stand to gain as it reduces reliance on expensive chemical inputs. Additionally, consumers can enjoy healthier, chemical-free rice. Environmental groups also benefit, as sustainable practices contribute to better biodiversity and ecosystem health. Overall, this technique promotes a win-win scenario for farmers, consumers, and the environment.